Increase-Website-Traffic-Easily

ওয়েবসাইট ট্র্যাফিক বাড়ানোর ১০টি প্রমাণিত উপায়

অনেক ব্লগার বা উদ্যোক্তা তাদের ওয়েবসাইট ট্র্যাফিক বাড়ানোর জন্য নতুন এবং উদ্ভাবনী উপায় নিয়ে বেশ ফ্যাসাদেই পড়েন বলা যায়। এ থেকে উত্তরণের জন্য এবং তার সাইটে কীভাবে আরও দর্শকদের আকৃষ্ট করা যায় সে সম্পর্কে অনলাইনে অনেক ধরনের তথ্য খুঁজে থাকে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনেক ভুল তথ্য দেখতে পায়। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ও ক্যাম্পেইনিংয়ের মাধ্যমে জৈব এবং অর্থপ্রদানের মাধ্যমে ট্র্যাফিক বাড়াতে চান তাদের জন্য এখানে ১০টি প্রমাণিত পদ্ধতির আলোচনা করবো যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর টানতে পারবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। আপনিও এই পদ্ধতি অনুসরণ করে সফল হতে পারবেন বলে আশা করছি। আসুন দেখে নিই কিভাবে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি করতে পারি।

1. কীওয়ার্ড রিসার্চ করুন

আপনার কনটেন্টে সর্বদা প্রাসঙ্গিক কীওয়ার্ডগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন। কীওয়ার্ডগুলি স্বাভাবিকভাবে ব্যবহার করার মাধ্যমে সাধারণভাবে পাঠককে কনটেন্টের মূল ধারণার সাথে পরিচিত করার পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট জ্ঞান আহরণের সুযোগ দেয়া যায়। কনটেন্ট অপটিমাইজেশন এর সময় এর মেটা ডেসক্রিপশন, পেইজ শিরোনাম, URL শিরোনামসহ পুরো অংশ জুড়ে কয়েকবার কিওয়ার্ড ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।

কীওয়ার্ড গবেষণা পরিচালনা করার জন্য আপনি চাইলে কিছু কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল ব্যবহার করতে পারেন যেমন- Moz, Ahrefs এবং SEMrush ইত্যাদি। এগুলো ফ্রি ও পেইড হিসেবে ব্যবহার করে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে তা আপনার কনটেন্টে ব্যবহার করতে পারেন। এই সাইট বা টুলগুলি আপনাকে আপনার প্রতিযোগীরা কী কীওয়ার্ড ব্যবহার করছে, লোকেরা কত ঘন ঘন কীওয়ার্ড অনুসন্ধান করে, পিপিসি বিজ্ঞাপনের জন্য কীওয়ার্ডটি কত ব্যয়বহুল, রিলেটেড কীওয়ার্ড এবং কীওয়ার্ড কৌশল নির্ধারণ করার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। 

2. স্মরণীয় বিষয়বস্তু তৈরি করুন

শুধু কন্টেন্ট পোস্ট করাই যথেষ্ট নয়; আপনাকে এমন বিষয়বস্তু তৈরি করতে হবে যা স্মরণীয় এবং ভিজিটরদের আকর্ষণ করবে। কেননা ব্লগিংয়ে ভিজিটরদের জন্য দরকারী এবং স্মরণীয় বিষয়বস্তুকে প্রাধান্য দেয়ার মাধ্যমে ওয়েবসাইটে ট্র্যাফিক বাড়ানো অনেক সহজ ও শীর্ষ উপায়গুলির মধ্যে একটি।

সাধারণত ভিজিটরেরা তাদের প্রশ্নের জন্য নির্দিষ্ট, পুঙ্খানুপুঙ্খ এবং সঠিক উত্তর খুঁজতে Google ব্যবহার করে এবং সেই উত্তরগুলি প্রদান করার সক্ষমতা আপনার কনটেন্টে থাকা উচিত। মনে রাখতে হবে প্রকৃতপক্ষে, ব্লগের বিষয়বস্তু সম্বলিত ওয়েবসাইটগুলি 434% বেশি সার্চ ইঞ্জিন-ইনডেক্সকৃত কাভারেজ প্রদান করে৷ সুতরাং বুঝতেই পারছেন কনটেন্ট বানাতে হবে প্রাসঙ্গিক ও আকর্ষণীয়। এছাড়াও, যে সাইটগুলি প্রতি মাসে 16 টিরও বেশি পোস্ট প্রকাশ করে সেগুলি শূন্য থেকে চারটি নিবন্ধ প্রকাশের তুলনায় প্রায় 3.5 গুণ বেশি ট্রাফিক পায়৷

সুতরাং এটা বলা যায় যে আপনি যখন আপনার তৈরি কনটেন্ট সম্পর্কে যত্নশীল হবেন, নিয়মিত পোস্ট করবেন এবং আপনার ভিজিটর আপনার সাইটে কী দেখতে চায় তা নিয়ে গবেষণা করবেন এবং এগুলোর উপর নির্ভর করে সাইট সাজাবেন তাহলে নিশ্চিত থাকুন এতে করে আপনার সাইটের ওয়েব ট্র্যাফিক অরিয়েন্টেশন উন্নত হবে।

3. গেস্ট পোস্ট লিখুন

অন্যান্য ওয়েবসাইটের জন্য গেস্ট পোস্ট লিখা আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করা, রেফারেল ট্র্যাফিক বাড়ানো এবং সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেইজের (SERP) র‌্যাঙ্কিং বাড়ানোর একটি কার্যকর উপায়। পিচ করার জন্য সবসময় আপনার সাইট ও সাইটের কন্টেন্টের সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ওয়েবসাইটগুলি ভালোভাবে গবেষণা করা উচিত। এটা রেফারেল ট্রাফিক বাড়াবে আর সেইসাথে ইনকাম জেনারেট করা আরো দ্রুত করবে।

গেস্ট পোস্ট করার ক্ষেত্রে প্রথমেই আপনি একটি ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু দেখে এটার কোয়ালিটি নিশ্চিত হয়ে নিন। পাশাপাশি এটার ডোমেন অথোরিটি  পরীক্ষা করে তাদের অতিথি পোস্টিং নির্দেশিকা ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন। আপনার কাছে এটা উপযুক্ত মনে হলে সাইটের এডমিন বা প্রকাশককে জিজ্ঞাসা করুন যে তারা সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার পোস্টটি প্রচার করবে এবং তারা আপনাকে ট্যাগ করবে কিনা। যদি উত্তর হ্যা হয় তাহলে আপনি এগিয়ে যান ও কিছু গেস্ট পোস্ট করুন, যা আপনার রেফারেল ভিজিটর এনে দেবার পাশাপাশি কিছু স্ট্রং ব্যাকলিংক এনে দেবে।

4. সাইটের নামের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কিংবা সাইটের নামানুসারেই একটা সোশ্যাল মিডিয়া পেজ সক্রিয়ভবে চালু রাখুন। ভিজিটরদের আকর্ষণ করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া বিশাল একটা সুযোগ তৈরি করে এটা মাথায় রাখতে হবে আপনাকে। অবশ্যই ওয়েবসাইট ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য এখানে কিছু সাধারণ কিন্তু কার্যকর উপায় ব্যবহার করা উচিত:

আপনার সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম জুড়ে কনটেন্ট (ব্লগ, ই-বুক, সাদা কাগজ, ইনফোগ্রাফিক্স, ভিডিও ইত্যাদি) পোস্ট করুন। ফলোয়ারদের বিভিন্ন কমেন্টে রিপ্লাই দিন নিয়মিত, বিষয়বস্তু পুনরায় পোস্ট করতে পারেন। প্রয়োজনে বিভিন্ন পোস্টে ফলোয়ারদের ট্যাগ করে তাদের সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধি করার মাধ্যমেও পেইজের রিচ বাড়াতে পারেন। প্রতি পোস্টে প্রাসঙ্গিক হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন। নতুন কন্টেন্ট বের হলে তা প্রচার করতে আপনার বায়োতে ​​লিঙ্কটি আপডেট করুন। চাইলে নতুন নতুন কন্টেন্ট প্রচারের জন্য করতে সেই পোস্টের ফিচার ইমেজটিকে পেইজের কভার ফটো হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। 

5. ওয়েবসাইট ট্র্যাফিক বাড়ানোর জন্য বিজ্ঞাপন ব্যবহার করুন

পেইড সার্চ, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ডিসপ্লে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ওয়েবসাইট ট্র্যাফিক বাড়ানো একটি কার্যকর উপায় হতে পারে। যদিও প্রতিটি বিকল্প উপায়েই কিছু উত্থান-পতন থাকে। যেমন, এখানে অনেক ইউজার হয়তো আপনার বিজ্ঞাপনকে ব্লক করে দিতে পারে, তবে এর মাঝেও একটা বিশেষ অংশ আপনার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হতে পারে। একটা ভালো ব্যাপার হলো এসব বিজ্ঞাপনে যারা ক্লিক করে তাদের মধ্যে অনেকেই রিপিটেড ইউজার হিসেবে আপনার সাইটে বারবার ফিরে আসতে পারে বলে প্রমান পাওয়া যায়। 

এখানে লক্ষ্যণীয় হলো, পিপিসি(পে-পার-ক্লিক)-তে আপনি যেমন ভিজিটর চান, যাদেরকে লক্ষ্য করে কনটেন্ট অপটিমাইজ করে তৈরি করেছেন তাদের আকৃষ্ট করার পাশাপাশি একটা বড় পাঠক বা ভিজিটর গোষ্ঠী তৈরি করবে। 

বিভিন্নভাবেই সাইটের ট্র্যাফিক বাড়ানো যেতে পারে।

6. ইমেল নিউজলেটার পাঠান

ইমেল নিউজলেটারের মাধ্যমে বিষয়বস্তু প্রচার করা ওয়েবসাইট ট্র্যাফিক বাড়ানোর একটি কার্যকর উপায়। এখানে কয়েকটি ইমেল বিপণনের সেরা অনুশীলন রয়েছে:

বিষয় লাইনে এবং ইমেলের মূল অংশে বিষয়বস্তু থেকে লোভনীয় তথ্য অন্তর্ভুক্ত করুন।

একটি লিঙ্ক বা বোতাম সন্নিবেশ করান যা গ্রাহকদের আরও কন্টেন্ট পড়তে ক্লিক করতে পারেন।

নিশ্চিত করুন যে ইমেলগুলি মোবাইল-বান্ধব। লিঙ্কগুলি দেখতে সহজ হওয়া উচিত, যেহেতু ইমেইল খোলার ক্ষেত্রে প্রায় 46% মেইল মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করা হয়৷ তবে এক্ষেত্রে কিছু বিষয় খেয়াল করা প্রয়োজন:

>গ্রাহকের নাম অন্তর্ভুক্ত করে পারসোনালাইজেশন কৌশল প্রয়োগ করা।

>ভালোভাবে ডিজাইন করা টেমপ্লেট ব্যবহার করে ইমেলটিকে দৃশ্যত আকর্ষণীয় করে তোলা।

>ইমেলের কোন সংস্করণগুলি(ভাষাভিত্তিক হতে পারে) বেশি ওপেন এবং ক্লিক পায় তা দেখার জন্য A/B পরীক্ষা পরিচালনা করা যেতে পারে৷

7. প্রভাবশালী আউটরিচ

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক অনুসারী আছে এমন কাউকে আপনার পোস্টে ট্যাগ করতে পারেন। সু্যোগ ও সক্ষমতা থাকলে প্রভাব বিস্তারকারী কোন তারকা বা প্রতিষ্ঠিত কারো সাথে বিজ্ঞাপনের মতো করে একাধিক কনটেন্ট নির্মাণ করা যেতে পারে। পরবর্তীতে ওই ব্যক্তির টাইমলাইনে তা পোস্ট করার পাশাপাশি নিজের টাইমলানের পোস্টে তাকে ট্যাগ করা ভিজিটর টানতে দৃশ্যমান পরিবর্তন আনবে। 

এক্ষেত্রে লক্ষ্যণীয় হলো, একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পোস্টে যাকে ট্যাগ করবেন সেখানে সরাসরি ট্যাগের পাশাপাশি ক্যাপশনে উনার নামটা উল্লেখ করে কিছু একটা জুড়ে দেয়াটাও ভালো ফলাফল এনে দিতে পারে। 

এমনও হতে পারে উনার সাথে বসে বা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একটা ভিডিও কনটেন্ট নির্মাণ করা যেতে পারে, যেখানে সাইটের নাম ও লিংক বসিয়ে দিয়ে একটি ইন্টারভিউ/প্রশ্ন ও উত্তর পর্বের আয়োজনও করা যেতে পারে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এসব ইনফ্লুয়েন্সারদের অর্থ প্রদান করে হলেও এটা করা যায়। কেননা এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর ও রিপিটেড ইউজার বাড়বে। আপনি কোথা থেকে শুরু করবেন তা নিশ্চিত না হলে, আপনার ওয়েবসাইট বা কনটেন্টের জন্য সঠিক প্ইনফ্লুয়েন্সার খুঁজে বের করার জন্য HypeAuditor এবং BuzzSumo-এর মতো টুল ব্যবহার করতে পারেন, অথবা এমন একটি ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করুন যারা আপনার জন্য প্রভাবশালী সোশ্যাল মিডিয়া ব্যক্তিত্ব নির্বাচন করে দিতে পারে।

8. ভিজিটর আকর্ষণের জন্য বিভিন্ন সহায়ক টুলস বা কনটেন্ট বানানো যেতে পারে। হতে পারে একটা ছবি, শুভেচ্ছা জানিয়ে লেখা কোন স্থিরচিত্র, কোন বিশেষ দিবস বা গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক, সাংস্কৃতিক কিংবা রাজনৈতিক উপলক্ষকে সামনে রেখে পোস্টার, ক্যালেন্ডার কিংবা ফেস্টুন তৈরি করে সেটা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড দেয়ার মাধ্যমে ওয়েবসাইটের ধরন সম্পর্কে ধারণা দেয়া যেতে পারে। ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য এগুলো বেশ কার্যকর উপায়। ওয়েবসাইটের ধরন অনুযায়ী সম্পাদকীয় ক্যালেন্ডার টেমপ্লেট তৈরি করে সেটা ডাউনলোড করার ব্যবস্থা করে রাখার মাধ্যমেও ট্রাফিক আকর্ষণ বাড়ানো যায়। 

9. প্রভাবশালী প্রকাশনাগুলিতে প্রেস রিলিজ জমা দিন

বিভিন্ন প্রভাবশালী প্রকাশনাতে সাইটের বিষয়বস্তু সম্বলিত প্রেস রিলিজ করা যেতে পারে। যখন কোন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান নিজেদের বা তাদের ক্লায়েন্টদের প্রচার করার জন্য প্রেস রিলিজ তৈরি করে, তখন সক্রিয়ভাবে রিলিজটি পুশ করতে হবে এবং তাদের জন্য উপযুক্ত প্রভাবশালী ওয়েবসাইট এবং প্রকাশনাগুলিতে পাঠাতে হবে।

যখন কেউ তাঁর ব্যবসায় তথা ওয়েবসাইটের কোন অর্জন বা সুসংবাদ ঘোষণা করতে অন্যান্য ব্লগসাইট কিংবা প্রতিষ্ঠিত প্রকাশনাগুলিতে পাঠানোর মাধ্যমে ওই সকল ব্লগ বা প্রকাশনার পাঠক ও শ্রোতারা পড়ৎ পারবে। ফলস্বরূপ, অনেক নতুন লিড সংগ্রহ করা যাবে এবং ক্লায়েন্টের জন্য প্রচুর রেফারেল ট্রাফিক বাড়ানো যাবে।

10. ব্যাকলিংক বিনিময় করুন

ওয়েবসাইট ট্র্যাফিক বাড়ানোর জন্য অনেক ব্যবসার বা ব্লগসাইটের সাথে ব্যাকলিংক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে ট্রাফিক বাড়ানোর অনেক সুযোগ রয়েছে। প্রাসঙ্গিক সাইটগুলিতে এবং সাইটের পোস্টগুলির মধ্যে আপনার সাইটের লিংক পোস্ট করতে পারেন। পাশাপাশি শেয়ারড কনটেন্ট প্রস্তুত করেও তা এক্সচেঞ্জ পোস্টিং করা যেতে পারে। আপনি একটি পারস্পরিক উপকারী ব্যাকলিংক বিনিময় করতে পারেন, আপনার একটি পোস্টে তাদের লিঙ্কগুলির একটি যোগ করার প্রস্তাবও দিতে পারেন৷ বলা হয়ে থাকে ব্যাকলিংকগুলো হলো সাইটের আত্মীয়-স্বজনের মতো। তাই যত পারুন আপনার সাইটের আত্মীয়-স্বজন বাড়াতে চেষ্টা করুন। কোন ব্লগসাইট বা ওয়েবসাইট যদি তাদের ব্যাকলিংক বিনিময়ের জন্য সঠিক অংশীদার খুঁজে পায়, তাহলে তারা বড় স্কোর করার পাশাপাশি অনেক ট্রাফিক পুল করতে পারে।

ওয়েবসাইট ট্রাফিক বৃদ্ধির জন্য উপরোক্ত কৌশলগুলো অবলম্বন করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য কাঙ্খিত ট্রাফিক টেনে আনতে পারবেন ও এর মাধ্যমে আপনার সাইটে রাজস্ব অর্জন করতে পারবেন। যদিও এই কৌশলগুলির অনেকগুলো বেশ দ্রুত ফলাফল প্রদান করতে পারে, বাকীগুলো হয়তো কিছু সময় নিবে কিন্তু এগুলো খুবই কার্যকরী বলে প্রমাণিত। উপরে উল্লিখিত বিভিন্ন পদ্ধতির চেষ্টা করে এবং ফলাফল বিশ্লেষণ করে এগিয়ে যেতে থাকুন।

আপনার সফলতা কামনা করছি। শুভ কামনা নিরন্তর।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *